আউটসোর্সিং তথা ফ্রিল্যান্সিং কি ?
ইন্টারনেটের ব্যাবস্থার মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের কাজ করিয়ে নেয়। আর এই কাজ গুলো বণ্টন করার জন্য বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস আছে ।নিজ প্রতিষ্ঠানের বাইরে অন্য কাউকে দিয়ে এসব কাজ করানোকে আউটসোর্সিং বলে। ফ্রিল্যান্সিং শব্দের মূল অর্থ হল মুক্ত পেশা। অর্থাৎ মুক্তভাবে কাজ করে আয় করার পেশা। যারা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে দেন, তাঁদের ফ্রিল্যান্সার বলে ।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি জানতে হবে ?
ফ্রিল্যান্সিং করে যদি আপনি ভালো উপার্জন করতে চান প্রথমেই আপনাকে স্কিল এর উপর ফোকাস করতে হবে। আপনি যত বেশী কাজ জানবেন এবং সময় দিবেন সেই অনুযায়ী আপনার আয় হবে।
আপনার যদি ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়ার্ডপ্রেস শেখার আগ্রহ থাকে তাহলে কিভাবে শুরু করবেন জানতে “ওয়েব ডিজাইন পরিচিতি” এই পোস্টটি পড়ে নেন এখুনি। আমাদের “ইউটিউব চ্যানেলে” ভিডিও টিউটোরিয়াল রয়েছে যেইগুলো সম্পূর্ণ ফ্রি এবং বাসায় নিয়মিত প্র্যাকটিস করে আপনি মার্কেটপ্লেসে কাজ করার জন্য নিজেকে গড়ে তুলতে পারবেন।
ফাইভার কি ?
ফাইভার (fiverr.com)ইতিমধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হিসেবে সবার কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছে। এটি এমন একটি মার্কেটপ্লেস যেখানে বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস আপনি সেল করতে পারবেন।
যেমনঃ ওয়েবসাইট ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, কনটেন্ট রাইটিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও এডিটিং এছাড়াও অসংখ্য ধরনের সার্ভিস আপনি ফাইভারে সেল করতে পারবেন।
ফাইভারে প্রদত্ত সেবাগুলোকে Gig বলা হয়।গিগের মাধ্যমে যারা সব সার্ভিস বা সেবা প্রদান করে থাকেন তাদের Sellers বলা হয়। যারা এই সার্ভিসগুলো কেনে তাদেরকে Buyer বলা হয়।Gig Page হচ্ছে সেই যায়গা যেখানে একজন সেলার কি কি সেবা দিতে চান (বা কাজ করতে চান) সেগুলোর বিস্তারিত বর্নান দেয়া থাকে, আর ক্লায়েন্ট সেখান থেকে গিগ কিনে সেবা (বা কাজ) অর্ডার করেন।
Gig Extra হচ্ছে মুল কাজের সাথে সম্পর্কযুক্ত অতিরিক্ত কিছু সেবা যেগুলো গিগের নিচে আলাদা ভাবে একজন সেলার যুক্ত করেন। (এই সেবার জন্য ক্লায়েন্টকে আলাদা চার্জ করা হয় |একাধিক সেবার জন্য Gig Extras থেকে অর্ডার না করে যদি একই গিগ বার বার অর্ডার করা হয় তবে তাকে Gig Multiples বলে।
Gig Packages হচ্ছে একাধিক সার্ভিস একত্রে অফার করা। এর সুবিধা হচ্ছে একই গিগে ভিন্ন ভিন্ন দামে ভিন্নি ভিন্ন সার্ভিস সাজিয়ে রাখা যায়। অনেকটা আমরা মোবাইলে যেমন বান্ডেল প্যাক কিনি তেমন। ফাইভারে একটা গিগে সর্বোচ্চ ৩ টা পেকেজ এড করা যায়।
Custom Offers হলো এমন বিশেষ প্রস্তাব (Price Quote) যেটা ক্লায়েন্টের কিছু নির্দিষ্ট চাহিদার প্রেক্ষিতে একজন সেলার ক্লায়েন্ট কে অফার করে।
একজন সেলারের কাছ থেকে Custom Offer পাবার জন্য একজন বায়ার যখন তার চাহিদার বিস্তারিত বিবরন দিয়ে সেলার কে মেসেজ দেয় তখন তাকে Custom Order বলে। কিন্তু বায়ার যদি গিগ ভিজিট করে “Contact me” অপশন থেকে মেসেজ দেয় তবে সেটা সাধারন মেসেজ। আর যদি প্রফাইল ভিজিট করে সর্বশেষ গিগের পাশে “Request a Custom Order” অপশন থেকে মেসেজ দেয় তবে সেটা হবে Custom Order (এদের মাঝে মৌলিক কোন পার্থক্য নেই) উভয় ক্ষেত্রেই রিপ্লাই দেয়ার সময় কাস্টম অফার পাঠানো যাবে।
Order হচ্ছে ক্লায়েন্ট ও সেলারের মাঝে আনুষ্ঠানিক চুক্তি (যখন কোন গিগ অর্ডার করা হয়)
Disputes হচ্ছে একটি অর্ডার চলাকালীন সময়ে বায়ার ও সেলারের মাঝে চলমান মতবিরোধ যেকোন ধরনের ঝগড়া বা মতবিরোধ।
Revenue হচ্ছে সেই পরিমান টাকা যেটা একজন সেলার অর্ডার কমপ্লিট হবার পর উপার্জন করেন।
Sales Balance হচ্ছে সেই পরিমান Revenue যেটা ক্লিয়ার হয়ে একাউন্টে জমা হয় এবং সেলার চাইলে যেকোন সময় তুলতে অথবা (ফাইভারে) খরচ করতে পারেন। (উল্লেখ্য ফাইভারে অর্ডার কমপ্লিট করার ১৪ দিন পর ডলার Sales Balance এ যোগ হয়। তবে টপ রেটেড সেলারদের ৭ দিন পর যোগ হয়)
Shopping Balance হচ্ছে ফাইভার থেকে কেনাকাটা করার মত ক্রেডিট যেটা পূর্বের কোন অর্ডার কেন্সেল হবার ফলে ক্লায়েন্টের একাউন্টে ফিরে এসেছে। এছাড়া ফাইভারের পক্ষ থেকে গিগের মাধ্যমে সার্ভিস কেনার জন্য যে প্রমোশনাল অফার দেয়া হয় তাকেও Shopping Balance বলে।
ফাইভারে কেন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন ?
অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস থেকে ফাইভারে নতুনদের কাজ শুরু করাটা তুলনামূলক ভাবে সহজ। ফাইভারে প্রতি ৪ সেকেন্ডে একটি গিগ কোন না কোন বায়ার অর্ডার করছে। আপনি যদি খুব সুন্দরভাবে নিজের সার্ভিসগুলো উপস্থাপন করতে পারেন তাহলে খুব দ্রুত অর্ডার পেতে পারেন।
১) অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে যেমন কাজ শুরু করার জন্য অ্যাকাউন্ট তৈরি থেকে শুরু করে প্রোফাইল ও পোর্টফোলিও সাজানোর প্রক্রিয়াটি তুলনামূলক জটিল ও সময়সাপেক্ষ , সেখানে ফাইভারে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে মোটামুটি কিছু বেসিক অ্যাকাউন্ট সেটিংস করে নিয়েই কাজ শুরু করা যায়।
২) প্রায় সকল ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসেই ক্লায়েন্টরা তাদের নিজেদের কাজের প্রয়োজনীয় সার্ভিসটি প্রজেক্ট আকারে পোস্ট করে থাকেন এবং ফ্রিল্যান্সাররা কাজটি পাওয়ার জন্য ঐ জব পোস্টে অ্যাপ্লাই বা প্রপোজাল সাবমিট করে। সেক্ষেত্রে অসংখ্য ফ্রিল্যান্সার আবেদন করে থাকেন এবং ক্লায়েন্ট বিভিন্ন বিষয় পর্যবেক্ষন করে পছন্দমত কিছু আবেদনকারির ইন্টারভিউ নিয়ে এদের মধ্যে একজনকে হায়ার করে ঐ প্রজেক্টটি দিয়ে থাকেন। সেজন্য এসব মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়া তুলনামূলক ভাবে বেশি প্রতিযোগিতাপূর্ণ হয়।
অন্যদিকে ফাইভার মার্কেটপ্লেসের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্স প্রফেশনালরা নিজেরাই কোনো বিষয়ে তাদের দক্ষতাকে নির্দিষ্ট মূল্যের ছোট ছোট গিগ আকারে সাজিয়ে ক্লায়েন্টের কাছে উপস্থাপন করেন এবং ক্লায়েন্ট তার প্রয়োজনীয় গিগটি অর্ডার করেন।
৩) অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে একটি প্রজেক্ট শেষ হওয়ার পর তার আর কোনো কার্যকারিতা থাকেনা, কিন্তু ফাইভারে একটি গিগ একই এবং ভিন্ন ক্লায়েন্টের কাছে একাধিকবার বিক্রি হয়ে থাকে।
Fiverr account মূল শর্তাবলীঃ
- ফাইভারে প্রদত্ত সেবাগুলোকে Gig বলা হয়।গিগের মাধ্যমে যারা সব সার্ভিস বা সেবা প্রদান করে থাকেন তাদের Sellers বলা হয়।
- যারা এই সার্ভিসগুলো কেনে তাদেরকে Buyer বলা হয়।
- Gig Page হচ্ছে সেই যায়গা যেখানে একজন সেলার কি কি সেবা দিতে চান (বা কাজ করতে চান) সেগুলোর বিস্তারিত বর্নান দেয়া থাকে, আর ক্লায়েন্ট সেখান থেকে গিগ কিনে সেবা (বা কাজ) অর্ডার করেন।
- Gig Extra হচ্ছে মুল কাজের সাথে সম্পর্কযুক্ত অতিরিক্ত কিছু সেবা যেগুলো গিগের নিচে আলাদা ভাবে একজন সেলার যুক্ত করেন। (এই সেবার জন্য ক্লায়েন্টকে আলাদা চার্জ করা হয়)
- একাধিক সেবার জন্য Gig Extras থেকে অর্ডার না করে যদি একই গিগ বার বার অর্ডার করা হয় তবে তাকে Gig Multiples বলে।
- Gig Packages হচ্ছে একাধিক সার্ভিস একত্রে অফার করা। এর সুবিধা হচ্ছে একই গিগে ভিন্ন ভিন্ন দামে ভিন্নি ভিন্ন সার্ভিস সাজিয়ে রাখা যায়। অনেকটা আমরা মোবাইলে যেমন বান্ডেল প্যাক কিনি তেমন। ফাইভারে একটা গিগে সর্বোচ্চ ৩ টা পেকেজ এড করা যায়।
- Custom Offers হলো এমন বিশেষ প্রস্তাব (Price Quote) যেটা ক্লায়েন্টের কিছু নির্দিষ্ট চাহিদার প্রেক্ষিতে একজন সেলার ক্লায়েন্ট কে অফার করে।
- একজন সেলারের কাছ থেকে Custom Offer পাবার জন্য একজন বায়ার যখন তার চাহিদার বিস্তারিত বিবরন দিয়ে সেলার কে মেসেজ দেয় তখন তাকে Custom Order বলে। কিন্তু বায়ার যদি গিগ ভিজিট করে “Contact me” অপশন থেকে মেসেজ দেয় তবে সেটা সাধারন মেসেজ। আর যদি প্রফাইল ভিজিট করে সর্বশেষ গিগের পাশে “Request a Custom Order” অপশন থেকে মেসেজ দেয় তবে সেটা হবে Custom Order (এদের মাঝে মৌলিক কোন পার্থক্য নেই) উভয় ক্ষেত্রেই রিপ্লাই দেয়ার সময় কাস্টম অফার পাঠানো যাবে।
- Order হচ্ছে ক্লায়েন্ট ও সেলারের মাঝে আনুষ্ঠানিক চুক্তি (যখন কোন গিগ অর্ডার করা হয়)
- Disputes হচ্ছে একটি অর্ডার চলাকালীন সময়ে বায়ার ও সেলারের মাঝে চলমান মতবিরোধ যেকোন ধরনের ঝগড়া বা মতবিরোধ।
- Revenue হচ্ছে সেই পরিমান টাকা যেটা একজন সেলার অর্ডার কমপ্লিট হবার পর উপার্জন করেন।
- Sales Balance হচ্ছে সেই পরিমান Revenue যেটা ক্লিয়ার হয়ে একাউন্টে জমা হয় এবং সেলার চাইলে যেকোন সময় তুলতে অথবা (ফাইভারে) খরচ করতে পারেন। (উল্লেখ্য ফাইভারে অর্ডার কমপ্লিট করার ১৪ দিন পর ডলার Sales Balance এ যোগ হয়। তবে টপ রেটেড সেলারদের ৭ দিন পর যোগ হয়)
- Shopping Balance হচ্ছে ফাইভার থেকে কেনাকাটা করার মত ক্রেডিট যেটা পূর্বের কোন অর্ডার কেন্সেল হবার ফলে ক্লায়েন্টের একাউন্টে ফিরে এসেছে। এছাড়া ফাইভারের পক্ষ থেকে গিগের মাধ্যমে সার্ভিস কেনার জন্য যে প্রমোশনাল অফার দেয়া হয় তাকেও Shopping Balance বলে।
মুল শর্তসমূহের সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ
শুধুমাত্র রেজিস্টার্ড (নিবন্ধিত) বেহারকারীরাই ফাইভারে সেবা আদান প্রদান করতে পারবেন।(রেজিস্ট্রেশন ফ্রি)
ফাইভারের গিগ প্রাইস বা সেবার মূল্য ৫ ডলার থেকে শুরু হবে। সেলার চাইলে কোন কোন গিগের Starting Price ৫ ডলারের বেশিও সেট করতে পারবে।
যখন একটা গিগ অর্ডার হয় তখন ক্লায়েন্ট ফাইভারকে গিগের সম্পূর্ণ মূল্য অগ্রিম পরিশোধ করে দেন। গিগ পেইজের “Order Now” বাটন ব্যাবহার করে গিগ অর্ডার করা যায় অথবা ইনবক্সে “Custom offer” পাঠিয়েও অর্ডার করা যায়।
সেলারকে অবশ্যই সঠিক সময়ে সঠিক ভাবে কাজ করে জমা দিতে হবে এবং অকারণে নিয়মিত অর্ডার কেন্সেল করা যাবে না। বেশি পরিমানে অর্ডার কেন্সেলেশন সেলারের রেপুটেশন নষ্ট করে এবং গিগের রেঙ্কের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। (তবে মাঝে মধ্যে বাবায় ও সেলার উভয়ের সম্মতিতে অল্প সংখ্যক অর্ডার কেন্সলে হলে সমস্যা নেই)
যোগ্যতা, সামর্থ্য ও কর্মদক্ষতার ভিত্তিতে একজন সেলার কে বিভিন্ন রেঙ্ক (লেভেল) দেয়া হয়। (আরো বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন)
একজন সেলার ফাইভারে অর্ডার পাওয়া ছাড়া ক্লায়েন্টের কাছ থেকে অন্য কোনভাবে পেমেন্ট নিতে পারবে না। (এমনকি ক্লায়েন্ট অফার করলেও নেয়া যাবে না অর্ডার ডেলিভারি দেবার পর সেখানে সম্পূর্ণ কতৃত্ব ক্লায়েন্টের। অর্থাৎ ক্লায়েন্ট কাজ গ্রহন না করলে ফাইভার ক্লায়েন্ট কে কোন ধরনের জোর করবে না।
SELLERS কি ?
সেলাররা গিগ বানানোর মাধ্যমে ক্লায়েন্ট কে তার সার্ভিস কেনার অনুমতি দিয়ে থাকেন।
বায়ারের সাথে কথা বলার পর সেলার চাইলে ক্লায়েন্টকে ইনবক্সেই সরাসরি “Custom Offer” সেন্ড করতে পারেন।
প্রতিটি কাজ সফল ভাবে সম্পন্ন হবার পর অর্ডারের ২০% ফাইভার ফি হিসেবে কেটে রাখে এবং ৮০% সেলারের একাউন্টে জমা হয়। (অর্ডার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা সামনে আসবে ইনশা আল্লাহ্!) কোন অর্ডার যদি কোন কারনে কেন্সেল হয়ে যায় তবে সেই অর্ডারের ডলার ক্লায়েন্টের শপিং বেলেন্সে যোগ হবে।
কোন অর্ডার কমপ্লিট হবার ১৪ দিন পর সেলার সেই অর্ডার থেকে আয়কৃত রেভিনিউ তুলতে পারবেন। তবে টপ রেটেড সেলাররা ৭ দিন পর তুলতে পারবেন। এই সময়ের মাঝে যদি কোন ক্লায়েন্ট ফিরে এসে কাজ নিয়ে কমপ্লিন করে আর
সেটি যথাযথ হয় তবে সম্পূর্ণ ডলার তাকে ফেরত দেয়া হবে। (আসল কথা হচ্ছে ক্লায়েন্ট সাপোর্টে কমপ্লিন করলেই সব ফেরত দিতে হবে)
সেলার “AdWords platform” এর মাধ্যমে গিগ প্রমোট বা মার্কেটিং করতে পারবে না। (AdWords platform কি সেটা না বুঝলে গুগলে সার্চ করুন)
ফাইভারের রেভিনিউ তোলার জন্য ফাইভার নির্ধারিত যেকোন মেথড ব্যাবহার করা যাবে।
প্রতিটা অর্ডার কমপ্লিট হবার পর ক্লায়েন্ট অর্ডার পেজে রিভিউ দিতে পারবে। এবং ক্লায়েন্টের রিভিউর উপর নির্ভর করে সেলারের রেটিং পরিমাপ করা হবে। যে কোন লেভেল (রেঙ্ক) পেতে হলে নির্দিষ্ট পরিমান রেটিং থাকতে হবে। (রেঙ্ক সেকশনে এটা নিয়ে আরো বিস্তারিত আলোচনা করা হবে)
প্রতারণামূলক বা অবৈধ কার্যকলাপ রোধ করতে কখনো কখনো ফাইভার সাময়িকভাবে রেভিনিউ তোলার অপশন ডিজেবল করে দেয়। এটা নিরাপত্তা জনিত কারনে হতে পারে। অর্থাৎ একাউন্টে যদি কোন অস্বাভাবিক কার্যক্রম
হয়, যদি বায়ার রিপোর্ট করে অথবা একই পেমেন্ট ডিটেইলস যদি একাধিক একাউন্টে যোগ করা থাকে তবে সেক্ষেত্রে এমনটা হতে পারে।
পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।
ধন্যবাদ।
1 Comment
I understand a lot.It was too essential for me.